সদ্য সংবাদ
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ইলন মাস্ক
-700x400.jpg)
বিশ্বের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আস্থাভাজন এবং বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক, যিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষতাবিষয়ক মন্ত্রী, সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করেন। তাদের মধ্যে এক হৃদ্যতাপূর্ণ আলোচনা হয়, এবং ইলন মাস্ক বাংলাদেশে ড. ইউনূসের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এটি বাংলাদেশের কূটনীতির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে, যা এখন আন্তর্জাতিক মহলে একটি নতুন অবস্থান অর্জন করেছে।
নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত ড. ইউনূস মাত্র ৭ মাসে বাংলাদেশের জন্য নতুন মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছেছে। আগে বাংলাদেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা বিভিন্ন দেশে দৌড়ঝাঁপ করে আন্তর্জাতিক দাওয়াত নিতেন, কিন্তু এখন ড. ইউনূসের সম্মান এবং নেতৃত্বের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তাঁর সাক্ষাৎ প্রার্থনা করা হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মর্যাদাকে এক নতুন দৃষ্টিতে তুলে ধরেছে।
২০২৪ সালে ড. ইউনূস দুবাইয়ের বিশ্ব সরকার সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে তিনি একটি প্লেনারি সেশনে বক্তব্য রাখেন। সিএনএনের প্রখ্যাত সাংবাদিক বেকি অ্যান্ডারসন সেই সেশনটি পরিচালনা করেন, যা বাংলাদেশের জন্য একটি বিরল সম্মান। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে, বাংলাদেশ এখন বিশ্বনেতাদের কাছে সমীহ পাচ্ছে, এবং দেশটি আর সহায়তা চাওয়ার পরিবর্তে বিশ্বের জন্য পথ দেখাচ্ছে।
পূর্ববর্তী সরকারের বিদেশ সফরগুলো যেখানে খরচের পরও কার্যকর ফলাফল আসেনি, সেখানে ড. ইউনূসের সফরগুলো আন্তর্জাতিক সম্মান নিয়ে এসেছে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনের পর থেকে, তিনি বিভিন্ন বিশ্বনেতার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন সাধনে সহায়তা চেয়েছেন।
এছাড়া, জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন এবং ডি-৮ সম্মেলনে ড. ইউনূস বাংলাদেশের ইমেজ আরও উজ্জ্বল করেছেন। তিনি বিশ্বকে দেখিয়েছেন কিভাবে বাংলাদেশ জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় নেতৃত্ব দিতে পারে, যা অতীতে কখনো হয়নি। সুইজারল্যান্ডের দাভোস সম্মেলন এবং মিসরের আল আকসা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর ভাষণ তরুণদের উদ্বুদ্ধ করেছে এবং বাংলাদেশের পরিচিতি বাড়িয়েছে।
ড. ইউনূস তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের পর, ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশের মিশনপ্রধানদের ঢাকায় আমন্ত্রণ জানান, যা কূটনৈতিক দিক থেকে একটি বিরল সাফল্য। তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনেও বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি তুলে ধরেছেন এবং বাংলাদেশের গগনবিদারী ছাত্র আন্দোলনের সহিংসতা নিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন।
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে, বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একটি মর্যাদাবান দেশ হিসেবে পরিচিত এবং দেশের কূটনীতি আরও শক্তিশালী হয়েছে। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ নতুন এক পরিচয়ে বিশ্বে উজ্জ্বল হয়েছে, যা দেশের জন্য একটি বিশাল অর্জন।
আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ
- মাগুরার আছিয়ার বোনের মুখ থেকে সত্যিটা শোনেন (ভিডিওসহ)
- মাগুরায় ৮ বছরের শিশুর ডিএনএ রিপোর্টে নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য
- ৮ বছরের শিশু ধর্ষণের ঘটনায় বেড়িয়ে এল চাঞ্চল্যকর সব তথ্য
- অবশেষে ৮ বছরের শিশু ধ/র্ষণে বোনের স্বামী ও শ্বশুর আটক, বেড়িয়ে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য
- আছিয়া নিজে বলে গেছে ধ/র্ষণ করেছে কে(ভিডিওসহ)
- এবার চিরতরে হাসিনার হাসি বন্ধ করল জাতিসংঘ
- মাগুরায় আলোচিত ৮ বছরের শিশু ধর্ষণের শুনানি হল গভীর রাতে রায় নিয়ে যা জানা গেল
- ব্রেকিং নিউজ: সরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য বিশাল বড় সুখবর
- আছিয়ার মৃত্যুর পর চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন আছিয়ার মা (ভিডিওসহ)
- সাহরি খাওয়ার পরে কি সহবাস করা যাবে
- মাগুরায় শিশু ধ"র্ষণ হইছে যে ঘরে (ভিডিওসহ)
- এনসিপিকে শর্ত বেধে দিল নির্বাচন কমিশন
- বাংলাদেশে ফিতরার হার ঘোষণা
- ভারত জানিয়ে দিল, হাসিনার দেশে ফেরার আর কোনো সম্ভাবনা নেই
- সিরিয়া থেকে ভয়াবহ সতর্কতা, বাংলাদেশকে সাবধান হওয়ার আহ্বান