ঢাকা, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের সুপার স্কোয়াড ঘোষণা, দেখেনিন একাদশ

ক্রিকেট ডেস্ক . ২৪ নিউজ
২০২৪ অক্টোবর ২৮ ১৫:১৫:৩০
২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের সুপার স্কোয়াড ঘোষণা, দেখেনিন একাদশ

২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের সুপার স্কোয়াড ঘোষণা নিয়ে এখন থেকেই চলছে জল্পনা কল্পনা। ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য শক্তিশালী স্কোয়াড তৈরি করা বাংলাদেশ দলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য। এই স্কোয়াডে অভিজ্ঞ এবং তরুণ খেলোয়াড়দের সংমিশ্রণ যেন দলটিকে ভারসাম্য এবং প্রতিযোগিতামূলক শক্তি দেয়। আশা করা হচ্ছে যে, চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে ভালো কিছু করার লক্ষ্যে কাজ করছে বিসিবি। আর সে জন্য দলে অভিজ্ঞ এবং তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে একাদশ সাজাতে চাইছে বিসিবি।

সম্ভাব্য স্কোয়াড বিশ্লেষণঃ

ওপেনিং বিভাগ (তামিম ইকবাল)তামিম ইকবালের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা ওপেনিংয়ে দলের জন্য ভালো ভিত তৈরি করতে পারে। বড় ম্যাচের চাপ সামলানোর অভিজ্ঞতা তামিমকে টুর্নামেন্টের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে ধরা হচ্ছে। তার ব্যাটিং ধারাবাহিকতা বিশেষত কঠিন পরিস্থিতিতে দলকে এগিয়ে নিতে সক্ষম ধারণা করা হচ্ছে।

(লিটন কুমার দাস)লিটনের ব্যাটিং ছন্দ আর দ্রুত রানে ফেরার ব্যাপারটা খুব কাজে দিবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এছাড়া উইকেটকিপিংয়ে তার দক্ষতা দলে বাড়তি সুবিধা হিসেবে আসবে।

মিডল অর্ডার (নাজমুল হোসেন শান্ত)নাজমুল শান্ত তার ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের কারণে টপ অর্ডারে নির্ভরযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারেন। শান্তর স্থিরতা ও ঠাণ্ডা মাথার ব্যাটিং চাপের মধ্যে দলের ব্যাটিং লাইনআপকে নির্ভরযোগ্য করে তোলে।

মুশফিকুর রহিমঃমুশফিক দলের জন্য অভিজ্ঞতার প্রতীক এবং মিডল অর্ডারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখবেন। তার ব্যাটিং প্রতিভা এবং কঠিন পরিস্থিতিতে দলে অবদান রাখার সক্ষমতা তাকে অপরিহার্য করে তুলেছে।

তাওহীদ হৃদয়ঃ তরুণ তাওহীদ হৃদয় দলে নতুন শক্তি ও আত্মবিশ্বাস যোগ করতে পারেন। তার ব্যাটিংয়ে দ্রুত রান তোলার দক্ষতা দলের মধ্য-পর্যায়ে স্কোর বাড়াতে সহায়ক।

অলরাউন্ডার বিভাগ (সাকিব আল হাসান)অভিজ্ঞ সাকিব আল হাসান তিন বিভাগেই অত্যন্ত কার্যকর। তার নেতৃত্বগুণও দলের জন্য একটি সহায়ক শক্তি হতে পারে। ব্যাট এবং বল উভয় ক্ষেত্রেই তিনি দলকে ভারসাম্যপূর্ণ করতে সক্ষম।

মেহেদী হাসান মিরাজঃমিরাজের অলরাউন্ড দক্ষতা দলের জন্য ভিন্ন পরিস্থিতিতে কৌশলগত সুবিধা আনতে পারে। ব্যাটিং এবং অফ স্পিন বোলিংয়ে তার অবদান বাংলাদেশকে কৌশলগতভাবে উন্নত করবে।

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদঃ অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহর মিডল অর্ডারে ব্যাটিং এবং প্রয়োজনমতো বোলিং করে দলের চাপ সামাল দিতে পারবেন, বিশেষ করে যেকোনো সংকটময় মুহূর্তে।

বোলিং বিভাগ (তাসকিন আহমেদ)তাসকিনের গতিময় বোলিং দলকে পাওয়ারপ্লেতে সুবিধা এনে দিতে পারে। তার বাউন্সার এবং দ্রুতগতির ডেলিভারি ব্যাটসম্যানদের জন্য কঠিন হয়ে ওঠে।

মুস্তাফিজুর রহমানঃডেথ ওভারের বোলিংয়ে মুস্তাফিজের কাটার ও স্লোয়ারের দক্ষতা প্রতিপক্ষের জন্য সমস্যাজনক হয়ে উঠতে পারে। তিনি ডেথ ওভারে গুরুত্বপূর্ণ উইকেট এনে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন।

এবাদত হোসেন এবং শরিফুল ইসলামঃগতি এবং আক্রমণাত্মক মনোভাবের সংমিশ্রণে এবাদত এবং শরিফুল পেস বিভাগকে আরও কার্যকর করে তুলবে। তারা পরিস্থিতি অনুযায়ী ফ্ল্যাট এবং স্পোর্টিং উইকেটে বোলিং করতে দক্ষ।

তাইজুল ইসলামঃতাইজুলের স্পিন বোলিং মিডল ওভারে রান আটকে রাখতে সহায়ক এবং উইকেট নেওয়ার ক্ষেত্রে কার্যকর। বাঁহাতি স্পিনের বৈচিত্র্য দলকে বাড়তি সুবিধা দেবে।

ব্যাকআপ পেসারঃ তানজিম সাকিবঃ তানজিমের সুইং এবং স্পট বলিং তারেক দলে গতি এবং সঠিক ডেলিভারি প্রদান করতে সক্ষম। নতুন বলের সুইং এবং ডেথ ওভারের জন্য তিনি একটি নির্ভরযোগ্য বিকল্প হতে পারেন।

অতিরিক্ত অলরাউন্ডারঃ সৌম্য সরকারঃসৌম্য তার ব্যাটিং ও মিডিয়াম পেস বোলিংয়ের কারণে বিশেষ পরিস্থিতিতে দলকে ভারসাম্য প্রদান করতে সহায়ক। তার বিস্তৃত অভিজ্ঞতা দলকে শক্তিশালী ব্যাকআপ হিসেবে সুরক্ষা দেয়।

এই সম্ভাব্য স্কোয়াড অভিজ্ঞ এবং তরুণ খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে সাজানো হয়েছে, যারা ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশকে একটি প্রতি

আপনার জন্য বাছাই করা কিছু নিউজ

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



রে